Table of Contents
Toggleডায়াবেটিস রুগীর যা খাওয়া যাবে এবং যা খাওয়া যাবে না
ডায়াবেটিস রোগীরা খাদ্য নির্বাচনে সতর্ক হতে হবে এবং তাদের জীবনযাপনে কিছু সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীরা তাদের খাদ্য পরিস্থিতি এবং হারমোনাল স্থিতির উপর ভিত্তি করে খাদ্য নির্বাচন করতে পারে।
ডায়াবেটিস রুগীর যেসব খাবার খাওয়া উচিত
খাওয়া যাবে:
- সবজি এবং ফল:
- তাজা সবজি এবং ফলের মধ্যে বেশি শাক-সবজি খেতে হবে।
- মিষ্টি আদা-কুলি যোগ্য ফলের মধ্যে প্রশস্ত হলো, যেমন আপেল, কোমল মোষম্মি, গোড়া, পীচ, আঙ্গুর, আম, গুড়ুচ, গোলাপজাম, স্ট্রবেরি।
- সবজি এবং ফলের সম্পৃক্ত আগুন ও মশলার উপস্থিতি থাকতে পারে, যেমন কর্কট, হলুদ, জিরা, লবঙ্গ, ইলায়চি, দারুচিনি ইত্যাদি।
- দানা অট্টা, চাল এবং কর্ন ফ্লেক্স:
- পূর্বের তিনটি খাদ্য জাতি প্রধানভাবে কার্বোহাইড্রেট সরবরাহ করে এবং সুস্থ্য জীবনযাপনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
- দানা অট্টা, ব্রাউন রাইস, কোয়া, বোরো, রোজমারি, কর্ন ফ্লেক্স ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
- প্রোটিন:
- মাংস, মাছ, ডিম, ছাগল গরুর মাংস, দুধ, দই, পনির ইত্যাদি ডায়াবেটিস রোগীদের প্রোটিনের উৎস হতে পারে।
- হেলদি ফ্যাট:
- অ্যামন্ড, ওয়ালনাট, চিৎকা সুতা, কবু এবং তিল ইত্যাদি সুস্থ ফ্যাটের উৎস হতে পারে।
- দুধ এবং দুধ জাতীয় পণ্য:
- লো-ফ্যাট দুধ, দই ইত্যাদি খাদ্য সুস্থ্যকর হতে পারে।
খাওয়া যাবেন না:
- শীতকালীন ড্রিংক:
- শুগার ও ক্যারবোহাইড্রেট ধারণকারী ঠান্ডা ড্রিংক এবং রিফাইনড শুগার সহিত বিভিন্ন প্রকারের ড্রিংক খাবারে উচিত নয়।
- উচ্চ কার্বোহাইড্রেট ও উচ্চ শুগার খাদ্য:
- পোহা, বিলায়তি চাল, ব্রেড, বিস্কুট, কেক, চকলেট, আইসক্রিম, কোলা, সোডা ইত্যাদি উচ্চ কার্বোহাইড্রেট এবং শুগার ধারণকারী খাদ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে পারে।
- বেশি অতিরিক্ত ফ্যাট:
- প্রয়োজনে সুস্থ ফ্যাট এর একটি মাত্রা থাকতে পারে, কিন্তু এর অতিরিক্ত মাত্রা নেয়ার চেষ্টা করতে হবে।
- উচ্চ লেভেলের সল্ট:
- অতিরিক্ত সল্টের খাদ্য হ্রাসক্ষেপ করতে হবে, যেন ব্লাড প্রেশার না বাড়ায়।
- অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও অতিরিক্ত শক্তি স্পর্শ:
- ডায়াবেটিস রোগীদের অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং অতিরিক্ত শক্তি স্পর্শ করতে হবে, কারণ এটি তাদের রক্ত শর্করার নিয়ন্ত্রণে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
ডায়াবেটিস রোগীরা আপনার ডাক্তার বা পোষাকসহ পেশাদার সাহায্য নেবেন এবং তাদের প্রদত্ত নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।
Post Views: 70