Table of Contents
Toggleবাংলাদেশের পতাকা সম্পর্কে বিস্তারিত
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা একটি গণতন্ত্রবাদী দেশের অবস্থান সূচক। এই পতাকা দেশটির স্বাধীনতা, সামাজিক একতা, বিশ্বাস এবং সহিষ্ণুতা প্রতিরোধের চিহ্ন হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার আকার স্কয়ার আকৃতির একটি সম্মেলন, যা সফেদ, লাল এবং সবুজ রং বিভিন্ন বক্তব্য করে। সফেদ রংটি দেশের শান্তি এবং সত্যের প্রতীক, লাল রংটি দেশের অগ্রগতি, উদ্দীপনা এবং আত্মবিশ্বাসের প্রতীক এবং সবুজ রংটি দেশের উন্নতি এবং প্রকৃতি সংরক্ষণের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার হয়েছে।
পতাকাটির মধ্যে একটি বড় সফেদ তারকা রয়েছে, যা দেশটির প্রতি সমর্পণ এবং একতা সিদ্ধান্ত করে। তারকা সম্বোধন করার জন্য পতাকাটি প্রতিষ্ঠিত হয় 1971 সালে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে।
বাংলাদেশের পতাকার অফিসিয়াল অনুধাবন হলো “জনগণের জননীর জন্য” (জনগণের জননী দেবী দুর্গা এবং জনগণের জননী মাধারা দেশবাসীদের প্রতি আদরপ্রদর্শনের অর্থে)।
এই ভাষা ছাড়াও, বাংলাদেশের পতাকা অনেকগুলি অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতীক এবং চিহ্ন থাকতে পারে, যেমন রাষ্ট্রপতির পতাকা, সেনাবাহিনীর পতাকা, এবং অন্যান্য সংগঠনের পতাকা।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা একটি বাংলাদেশি নীল বড় রঙের পতাকা, যা সমদৃষ্টিতে একটি চক্রবর্তী চক্রের সাথে বাংলাদেশের সবুজ রং ও লাল রং রেখে তৈরি করা হয়েছে। এই পতাকাটি বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক হিসেবে অভিজ্ঞান হয়েছে এবং এটি দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের স্মৃতিরূপ হিসেবে সম্মানিত হয়েছে।
এই পতাকাটির মধ্যে একটি সাদা বাঁধা আছে যা পতাকার সম্মুখের অংশে রয়েছে এবং চক্রবর্তী চক্রের মাধ্যমে অন্যতম একটি চক্র চিহ্নিত করা আছে। এই পতাকার অনেক উচ্চতা এবং প্রসারশীল কাঁচের দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা আধিকারিকভাবে জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় কবিতা, জাতীয় কোম্পাছ এবং সমাজবাদগত ও ঐতিহাসিক অবধিরে সংশোধিত হয়েছে।