শিশুর জ্বরজনিত খিঁচুনি হলে যা কিছু করবেন, যা করবেন না

Health-স্বাস্থ্য জীবনযাপন

 

শিশুর জ্বর একটি সাধারণ সমস্যা হতে পারে যা সাধারণভাবে একেবারেই গ্রস্ত করা যায়। তবে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু সাধারণ প্রস্তাবনা দেওয়া হলো:

যা করবেন:

  1. শিশুকে আরাম দিন: শিশু যদি জ্বরে ভুগছে, তবে তাকে আরাম দিয়ে শান্ত ও মনোনিবেশ করানো গুরুত্বপূর্ণ।
  2. শিশুকে প্রোটিন ও শ্রম পুরোন করান: জ্বরের সময় শিশুর প্রোটিন ও শ্রম পুরোন করতে হবে। শিশুকে প্রায় ১০-১২ ঘণ্টা ঘুম পাওয়া উচিত।
  3. শিশুর শরীরের তাপমাত্রা মেপুন: জ্বর হলে শিশুর শরীরের তাপমাত্রা মেপার গুরুত্বপূর্ণ। তাপমাত্রা মেপার জন্য ডিজিটাল থার্মোমিটার ব্যবহার করুন।
  4. প্রোটিন ও প্রয়োজনীয় খাবার: শিশু পর্যাপ্ত প্রোটিন এবং প্রয়োজনীয় খাবার পাওয়া উচিত। মা বা পরিচিত মানুষের সাথে সাম্প্রদায়িক খাবার পরামর্শ নিন।
  5. পর্যাপ্ত পানি: শিশুকে প্রয়োজনীয় পরিমাণে পানি পান করানো গুরুত্বপূর্ণ।

যা করবেন না:

  1. দয়া করে শিশুর জন্য বা বিকলাঙ্গ ব্যক্তির জন্য দেওয়া দাওয়া বা বৃষ্টির সাথে পানি দেওয়া: এটি সাধারণ প্রোটিন নষ্ট করতে পারে এবং অসুস্থতার প্রবল কারণ হতে পারে।
  2. আত্মমুগ্ধ করা এবং বিশেষভাবে ঔষধ দেওয়া: শিশুর জ্বর ক্ষেত্রে মানুষের মত ঔষধ দেওয়া উচিত নয়। শিশুর জ্বরে একজন চিকিত্সকে পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
  3. শিশুর জ্বর নির্ধারণ ছেড়ে দেওয়া: শিশুর জ্বর নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ। যদি শিশুর জ্বর বেড়ে যায় বা দ্রুত উদ্ভব হয়, তবে একজন চিকিত্সকে দেখাতে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করুন।

অবশ্যই! শিশুর জ্বর এবং খিঁচুনি সম্পর্কিত তথ্য সম্পূর্ণ করা যাচ্ছে:

শিশুর জ্বর (পায়রাসিস বা ফিভার):

  • শিশুর জ্বর হলে তার শরীরের তাপমাত্রা স্থায়ী বা অস্থায়ী ভাবে বেড়ে যায়। জ্বরের সাধারণ কারণ হতে পারে ভ্যাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, অ্যালার্জি, ফ্লু, জ্বর-সংক্রমণ এবং অন্যান্য সাধারণ অসুস্থতা।
  • বয়সের কিছু বিশেষ শ্রেণীর শিশুগুলি জ্বরের প্রয়োজনীয় চিকিৎসার কারণে সবচেয়ে ভাল সাপোর্ট প্রদান করতে পারে, যেমন: মাসুদ মশ্হিদ শিশু, গর্ভকালীন সময়ের শিশুগুলি, অস্থায়ী প্রবৃদ্ধির শিশুগুলি ইত্যাদি।
  • বাচ্চার জ্বর প্রায়ই উপরের উপায়ে মিলিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঠিক হয়ে যায়। তবে জ্বর বেড়ে যাওয়া বা অস্থায়ী হলে, একজন চিকিত্সকে দেখানো উচিত।

শিশুর খিঁচুনি:

  • শিশুর খিঁচুনি হলে শিশু হাঁচতে ও নাক ব্যাথা পায়। এটি সাধারণভাবে ভ্যাইরাস ছড়িয়ে দিয়ে থাকতে পারে।
  • খিঁচুনি হলে, শিশুর নাকের পানিতে লবন মিশিয়ে দিন এবং নাক বিকশিত করার জন্য নাসাল ড্রপ বা স্প্রে ব্যবহার করুন। এটি নাক ব্যাথা সাহায্য করতে পারে।
  • যদি শিশুর খিঁচুনি একটি অভ্যন্তরীণ অসুস্থতার সাথে সম্পর্কিত হয়, তবে একজন চিকিত্সকে দেখাতে সাহায্য নেওয়া উচিত।

উপরে উল্লিখিত পরামর্শগুলি শুধুমাত্র সাধারণ তথ্য এবং পর্যাপ্ত সাপোর্ট দেওয়ার জন্য। শিশুর সার্বিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারেন না, তাই শিশুর অস্থিরতা বা জ্বরের সাথে সম্পর্কিত অনুমান থাকলে একজন পেশাদার চিকিত্সকে দেখাতে সাহায্য নিতে পারেন।

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *